নোংরা প্রচারণা, পারস্পরিক আক্রমণে প্রার্থীরা
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা এবং এ পদের জন্য এরইমধ্যে তাদের মাঝে নোংরা প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীত্ব লাভের জন্য প্রার্থীরা পারস্পরিক কাদা ছোঁড়াছুড়ি ও ব্যক্তিগত আক্রমণে লিপ্ত হয়ে পড়েছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন নানা কেলেংকারির মুখে পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর দেশটিতে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে শুধুমাত্র রক্ষণশীল টোরি দল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হবে। কারণ বরিস জনসন এই দল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনিই শুধু পদত্যাগ করেছেন, পুরো সরকার পদত্যাগ করে নি।
নতুন প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য এরইমধ্যে ১১ প্রার্থী প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন সাবেক জনসন সরকারের অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক যার পক্ষে টোরি দলের সবচেয়ে বেশি এমপির সমর্থন রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এরপরে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ব্রেক্সিটপন্থি সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডন্ট।
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যখন পুরো পশ্চিমা বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের মুখে রয়েছে, ব্রিটেনে তখন ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। এতে দেশটির সাধারণ মানুষকে মূল্য দিতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।।খবর পার্সটুডে/এনবিএস/২০২২/একে