ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা অভিনেত্রী আলিয়া-কৃতি, সেরা অভিনেতা ‘পুষ্পা’
দক্ষিণ, বলিউড এবং পশ্চিমবঙ্গেই এসেছে পুরস্কারগুলো। সেরা অভিনেত্রী হিসাবে প্রথম বার জাতীয় পুরস্কার পেলেন আলিয়া ভাট এবং কৃতি শ্যানন। ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’ ছবির জন্য সেরার স্বীকৃতি পেলেন আলিয়া। কৃতির হাতে জাতীয় পুরস্কার এনে দিল ‘মিমি’ ছবি। দুটি ছবিই নারীকেন্দ্রিক। সেরা অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেলেন ‘পুষ্পা’ খ্যাত অল্লু অর্জুন। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির সৌজন্যে সেরা সহ-অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার উঠল অভিনেত্রী পল্লবী জোশীর হাতে। সেরা সহ-অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেলেন অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী। ‘মিমি’ ছবির জন্য পেলেন এই সম্মান। সেরা ছবি হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেল মাধবন অভিনীত ‘রকেট্রি দ্য নাম্বি এফেক্ট’। সেরা জনপ্রিয় ছবি হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেল ‘আরআরআর’। এই ছবিটি অ্যাকশন ডিরেকশন, কোরিওগ্রাফি এবং স্পেশাল এফেক্টস বিভাগেও সেরার সম্মান পেয়েছে।
সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসাবে জাতীয় পুরস্কার উঠল অভিনেত্রী পল্লবী জোশীর হাতে। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির হাত ধরে এই সম্মান পেলেন তিনি। সেরা সহ-অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেলেন অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী। তিনি ‘মিমি’ ছবির জন্য পেলেন এই সম্মান। সেরা অভিনেত্রী কৃতিও ‘মিমি’ ছবির হাত ধরে প্রথম বার জাতীয় পুরস্কার পেলেন। এই ছবির হাত ধরে অভিনেত্রী হিসাবে আলাদা নজর কেড়েছিলেন কৃতি। ছবির গান ‘পরম সুন্দরী’ বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
সেরা অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেলেন ‘পুষ্পা’ খ্যাত অল্লু অর্জুন। অভিনয়ের তার একটা নিজস্ব গতি আছে - হোক সেটা অ্যাকশন বা হোক অভিনয়।
সম্পাদনা বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পেল ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’। সেরার স্বীকৃতি উঠল সঞ্জয়লীলা ভন্সালীর হাতে। বিশেষ জুরি পুরস্কার পেল বলিউডের অন্যতম সফল ছবি ‘শেরশাহ’।
জাতীয় পুরস্কারে সেরা বাংলা ছবি হিসাবে স্বীকৃতি পেল ‘কালকক্ষ’ এবং সেরা হিন্দি ছবি হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেল ভিকি কৌশল অভিনীত ‘সর্দার উধম’।
নন-ফিচার বিভাগে সেরা বায়োগ্রাফিক্যাল ছবির স্বীকৃতি পেল সোমনাথ মণ্ডলের ‘রুকু মাটির দুখু মাঝি’ এবং সেরা নন-ফিচার ছবি হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেল ‘এক থা গাঁও’। সেরা অ্যানিমেশন ছবি ‘কান্দিটুন্দ’। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা
এনবিএস/ওডে/সি


