পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ফের সচল হচ্ছে

এই মামলাগুলো দুর্নীতি বিষয়ক। এর মধ্যে রয়েছে রেফারেন্স, অভিযোগ যাচাই, তদন্ত এবং তদন্ত স্তরে থাকা মামলা। শনিবার দি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সেগুলো পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে।

প্রধান বিচারপতি উমর আতা বান্দিয়ালের নেতৃত্বে শীর্ষ আদালতের তিন সদস্যের বেঞ্চ ২-১ সংখ্যাগরিষ্ঠতায়  সদ্যবিদায়ী শাহবাজ শরীফের জোট সরকারের ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি অর্ডিন্যান্স (এনএও) ১৯৯৯-এর কিছু সংশোধনী বাতিল করে। রায়ে বলা হয়েছে, এসব সংশোধনী সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত জনস্বার্থ সম্পর্কিত অধিকারকে খর্ব করে।

জবাবদিহিতা আইনের সংশোধনীর বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে আবেদন করেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর, সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি, ছয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী - নওয়াজ শরিফ, শওকত আজিজ, ইউসুফ রাজা গিলানি, রাজা পারভেজ আশরাফ, শহীদ খাকান আব্বাসি এবং শেহবাজ শরিফের বিরুদ্ধে মামলাগুলোসহ বেশ কয়েকটি মামলা পুনরায় শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী ইসহাক দারও এই সারিতে রয়েছেন।

জারদারি, নওয়াজ এবং গিলানির বিরুদ্ধে তোষাখানা মামলা পুনরায় চালু হবে। আব্বাসির বিরুদ্ধে এলএনজি রেফারেন্স এবং আশরাফের বিরুদ্ধে রেন্টাল পাওয়ার রেফারেন্স মামলা জবাবদিহিতা আদালতে শুরু হলেও সেগুলো অন্য আদালতে সরিয়ে নেওয়া হয়।

ন্যাব এখন রায়ের পুর্ণাঙ্গ কপি পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা

এনবিএস/ওডে/সি

news