‘আগে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার’ নীতিতে অটল থাকবে চীন: মুখপাত্র
আগে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে চীন। এছাড়া, চীন ২০৩৫ সাল নাগাদ তার পরমাণু অস্ত্রের ভাণ্ডার তিনগুণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মার্কিন সেনাবাহিনী যে দাবি করেছে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বেইজিং।
চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, কোনো সময় এবং কোনো পরিস্থিতিতেই চীন তার পরমাণু অস্ত্রনীতি লঙ্ঘন করবে না। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তান কেফেই বলেছেন, “চীনের পরমাণু অস্ত্রের আধুনিকীকরণ সম্পর্কে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিছু অভিযোগ ও ধারনা প্রচার করেছে। অথচ যে দেশটির তার নিজের পরমাণু অস্ত্রনীতি পুনর্বিবেচনা ও পরিবর্তন করা দরকার সেটি হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।”
তান বলেন, চীন কঠোরভাবে তার পরমাণু অস্ত্রনীতি বজায় রেখেছে। ওই নীতিতে বলা হয়েছে, কোনো সময় বা অপরিস্থিতিতেই বেইজিং আগে তার পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করবে না এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এই অস্ত্রকে ন্যুনতম পর্যায়ে ধরে রাখবে।
এর আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টগন গত সপ্তাহে তার বার্ষিক প্রতিবেদনে দাবি করে, চীন ২০৩৫ সাল নাগাদ তার পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ৫০০টি থেকে ১,৫০০টিতে উন্নীত করবে। চীন কেন এবং কার বিরুদ্ধে প্রয়োগ করার জন্য এসব অস্ত্র তৈরি করছে তা স্পষ্ট করছে না বলেও পেন্টাগন অভিযোগ করেছে।
আমেরিকা চীনের বিরুদ্ধে এমন সময় এ অভিযোগ করল যখন বেইজিং-এর পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ওয়াশিংটন বা মস্কোর সঙ্গে তুলনাযোগ্য নয়। আমেরিকা ও রাশিয়া উভয়ের কয়েক হাজার করে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।
খবর পার্সটুডে/এনবিএস/২০২২/একে
আগে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতিতে অটল থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে চীন। এছাড়া, চীন ২০৩৫ সাল নাগাদ তার পরমাণু অস্ত্রের ভাণ্ডার তিনগুণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মার্কিন সেনাবাহিনী যে দাবি করেছে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বেইজিং।
চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, কোনো সময় এবং কোনো পরিস্থিতিতেই চীন তার পরমাণু অস্ত্রনীতি লঙ্ঘন করবে না। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তান কেফেই বলেছেন, “চীনের পরমাণু অস্ত্রের আধুনিকীকরণ সম্পর্কে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিছু অভিযোগ ও ধারনা প্রচার করেছে। অথচ যে দেশটির তার নিজের পরমাণু অস্ত্রনীতি পুনর্বিবেচনা ও পরিবর্তন করা দরকার সেটি হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।”
তান বলেন, চীন কঠোরভাবে তার পরমাণু অস্ত্রনীতি বজায় রেখেছে। ওই নীতিতে বলা হয়েছে, কোনো সময় বা অপরিস্থিতিতেই বেইজিং আগে তার পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করবে না এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এই অস্ত্রকে ন্যুনতম পর্যায়ে ধরে রাখবে।
এর আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টগন গত সপ্তাহে তার বার্ষিক প্রতিবেদনে দাবি করে, চীন ২০৩৫ সাল নাগাদ তার পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ৫০০টি থেকে ১,৫০০টিতে উন্নীত করবে। চীন কেন এবং কার বিরুদ্ধে প্রয়োগ করার জন্য এসব অস্ত্র তৈরি করছে তা স্পষ্ট করছে না বলেও পেন্টাগন অভিযোগ করেছে।
আমেরিকা চীনের বিরুদ্ধে এমন সময় এ অভিযোগ করল যখন বেইজিং-এর পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ওয়াশিংটন বা মস্কোর সঙ্গে তুলনাযোগ্য নয়। আমেরিকা ও রাশিয়া উভয়ের কয়েক হাজার করে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।
খবর পার্সটুডে/এনবিএস/২০২২/একে