ঢাকা, মঙ্গলবার, এপ্রিল ২২, ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Logo
logo

সুখবর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের ৩৯২৯ শূন্যপদে অবিলম্বে নিয়োগের নির্দেশ হাই কোর্টের


এনবিএস ওয়েবডেস্ক   প্রকাশিত:  ১১ নভেম্বর, ২০২২, ০৯:১১ পিএম

সুখবর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের ৩৯২৯ শূন্যপদে অবিলম্বে নিয়োগের নির্দেশ হাই কোর্টের


সুখবর! ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের ৩৯২৯ শূন্যপদে অবিলম্বে নিয়োগের নির্দেশ হাই কোর্টের

২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের জন্য সুখবর। ওই প্রার্থীদের নিয়োগ করতে হবে শূন্যপদে। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে স্বস্তিতে চাকরিপ্রার্থীরা। প্রাথমিকের ৩ হাজার ৯২৯টি শূন্যপদ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা চলছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই কার্যকর রইল ডিভিশন বেঞ্চে।

২০১৪ সালের টেটের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০১৬ এবং ২০২০ সালে দু’টি নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়। ২০২০ সালে ১৬ হাজার ৫০০ পদে নিয়োগের কথা জানিয়েছিল পর্ষদ। সেই সময় ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়েছিল। বাকি ছিল ৩ হাজার ৯২৯ পদে নিয়োগ। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চে শূন্যপদ পূরণের আরজিতে মামলা হয়। ২৫২ জন প্রার্থীকে সরাসরি নিয়োগের কথা বলা হয়েছিল।

সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল। ২০১৪ টেট উত্তীর্ণদের নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মর্মে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে মেধাতালিকা প্রকাশ করতে হবে। ওই মেধাতালিকার ভিত্তিতে করা হবে নিয়োগ। ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে স্বাভাবিকভাবেই স্বস্তিতে টেট প্রার্থীরা। আগামী ১১ ডিসেম্বর টেট পরীক্ষা। পাঁচ বছর পর টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তি দেখে নতুন করে আশায় বুক বাঁধছেন বহু চাকরিপ্রার্থী।

এসবের মাঝেই শুক্রবার বিকেলে ২০১৪ সালের টেটের ফলপ্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়েছেন, ”২০১৪ সালে যারা টেট পাশ করেছিল, নম্বর-সহ তাদের ফলপ্রকাশ করা হয়েছে। ৮২ নম্বর পেলে টেট উত্তীর্ণ বলে গণ্য করেছে পর্ষদ। ১ লক্ষ ২৫ হাজার জনের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সংরক্ষণের তালিকায় যারা রয়েছেন, তাদের তালিকাও দেওয়া হয়েছে।”
সংবাদ প্রতিদিন/এনবিএস/২০২২/একে