ঢাকা, বুধবার, মার্চ ২৬, ২০২৫ | ১২ চৈত্র ১৪৩১
Logo
logo

দুই দিবসকে ঘিরে কদর বেড়েছে ফুলের


এনবিএস ওয়েবডেস্ক   প্রকাশিত:  ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ১২:০২ পিএম

দুই দিবসকে ঘিরে কদর বেড়েছে ফুলের

 দুই দিবসকে ঘিরে কদর বেড়েছে ফুলের

পহেলা ফাল্গুন, শুরু হলো ঋতুরাজ বসন্তের।’ হ্যাঁ, আজ পহেলা ফাল্গুন, বসন্তের প্রথম দিন। শুধু তা-ই নয়, আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবসও। তাই বাসন্তী রঙে আজ সাজবে ভালবাসা।

বসন্ত বরণ ও ভালবাসা দিবসকে সামনে রেখে ফুল ব্যবসায়ীদের ব্যস্ততা বেড়েছে। বসন্তবরণ ও ভালবাসা দিবসকে ঘিরে গাজীপুরের টঙ্গীতে ফুলের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ।

সারা বছর ফুলের ব্যবসা কম চললেও পহেলা ফাল্গুন, ভালবাসা দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারিতে ফুলের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে ফুলের ব্যবসা জমজমাট। এই ৩ দিবসকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের প্রস্তুতি অনেক।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, টঙ্গী, ষ্টেশন রোড, টঙ্গী সরকারি কলেজ গেইট, মাজুখান, মিরের বাজার, পূবাইল বাজারে স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে পসরা সাজিয়ে বসেছেন ফুল ব্যবসায়ীরা। গোলাপ, জারবেরা, গাদা, রজনীগন্ধাসহ বিভিন্ন রং বেরং এর দেশি-বিদেশি ফুলে ছেয়ে গেছে বাজার। ভালোবাসা দিবস, পহেলা ফাল্গুন, একুশে ফেব্রুয়ারি সামনে রেখে ফুলের দাম একটু বেশি হলেও ক্রেতার কমতি নেই পাইকারী ও খুচরা দোকানগুলোতে। প্রতিটি গোলাপ বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৫০ টাকায়। রজনীগন্ধার প্রতিটি ডাল ২৫-৩০ টাকা। মেয়েদের মাথায় পড়া ফুলের রিং এর চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি। গাঁদা ফুল শ’হারে বিক্রি করা হচ্ছে। ফুলের দাম কিছুটা বাড়তি থাকার কারণে ব্যবসায়ীদের চোখে মুখে আনন্দের ঝিলিক।

এদিকে একুশে ফেব্রুয়ারি সামনে রেখে দোকানের ব্যবসায়ীরা ককশিটে শহীদ মিনার, দেশের মানচিত্র, পতাকা, বইসহ নানা ডিজাইন করে তাতে গোলাপ, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, নানা প্রজাতির ফুল বসিয়ে ডালি তৈরির কাজ শুরু করেছেন। ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান পর্যায় থেকে অর্ডার হচ্ছে ফুলের দোকানগুলোতে।

টঙ্গীর ফুল ব্যবসায়ী আসাদ মিয়া বলেন, আমাদের ফুল বিক্রির ব্যবসা কিছুটা খারাপ ছিল। সামনে বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য ভালো হবে বলে আশা করছি।’

পূবাইল থেকে আসা ফুল ক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, ‘ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে হবে। এজন্য ফুলের দোকানে আসলাম।
তবে দাম একটু বেশি হওয়াতে ক্রেতার অনেক খুশি। কারণ ফুল দিয়ে তারা তাদের ভালোবাসাকে অমূল্য করে রাখতে চায়।

এনবিএস/ওডে/সি