বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনা একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম। তিনি গণহত্যাকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রধান নেতা। তার শাসনামলে দেশে উন্নয়নের কথা বলে অনেক বিতর্কিত সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।

আমরা যখন কথা বলছি ১৪ দলের, তখন বুঝতে হবে যে এটি একটি রাজনৈতিক জোট। এই জোটের সদস্যরা বিভিন্ন দল থেকে আসে। তাদের মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, ওয়ার্কার্স পার্টি, এবং আরও অনেক দল।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন ১৪ দল শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের দায় নিতে চায় না? এর পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে।

শেখ হাসিনার শাসনামলে অনেক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিছু মানুষ মনে করেন, তিনি স্বৈরাচারী মনোভাব পোষণ করেন। তার শাসনামলে গণতন্ত্রের চর্চা বন্ধ করে দেয়া হয়। নির্বাচনে কারচুপি, বিরোধী দলের উপর নিপীড়ন  গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করা হয়। এসব কারণে অনেকেই তার শাসনামলকে স্বৈরাচারী বলে মনে করেন।

শেখ হাসিনার পতনের পর, ১৪ দল যেন সাধু সেজেছে। তারা এখন দায় নিতে নারাজ। তারা বলছে, শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের সঙ্গে তারা সবসময় একমত ছিল না।

কেন ১৪ দল দায় নিতে চায় না? এর পেছনে কয়েকটি কারণ থাকতে পারে:

রাজনৈতিক ফায়দা: শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের দায় নিতে চায় না ১৪ দল। তারা নিজেদেরকে জনগণের সামনে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে চায়।

ভবিষ্যত পরিকল্পনা: তারা ভবিষ্যতে আবার ক্ষমতায় আসতে চায়। এজন্য তারা তাদের ইমেজ ভালো রাখতে চায়।

দলীয় মতবিরোধ: ১৪ দলের মধ্যে অনেক দল শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত ছিল না। তারা এখন সেই সিদ্ধান্তের দায় নিতে চায় না।

শেখ হাসিনার পতনের পর ১৪ দল নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে চায়। তারা জনগণকে বোঝাতে চায় যে, শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের দায় তারা নিতে চায় না। তারা এখন নিজেদেরকে জনগণের বন্ধু হিসাবে উপস্থাপন করতে চায়। এজন্য তারা বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করছে।

শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের দায় নিতে চায় না ১৪ দল। তারা নিজেদেরকে জনগণের সামনে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে চায়। এজন্য তারা বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করার পরিকল্পনা করছে।

news