এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৮৭.৪৪ শতাংশ
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ড মিলে এবার পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ। সোমবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১টায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত ফলাফল প্রকাশ করেন।
ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৯০.০৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৮৬.৭ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৫.৮৭ শতাংশ, কুমিল্লায় ৯১.২৮ শতাংশ, বরিশালে ৮৯.৬১ শতাংশ, সিলেটে ৭৮.৮২ শতাংশ চট্টগ্রামে ৮৭.৫৩ শতাংশ, যশোরে ৯৫.০৩ শতাংশ দিনাজপুরে ৮১.১৪ শতাংশ। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬০২ পরীক্ষার্থী।
প্রকাশিত ফলাফলে ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৮৮ দশমিক ১০ শতাংশ। মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৮২ দশমিক ২২ শতাংশ, কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৪. ৭ শতাংশ।
এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখের বেশি অংশ নেয়। মোট তিন হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রায় ১৬ লাখ।
বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের চামেলী হলে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে দীর্ঘদিন আটকে থাকার পর অনুষ্ঠিত হয় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়।
এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট ২০ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। মোট তিন হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রায় ১৬ লাখ।
এনবিএস/ওডে/সি


