গাজায় ইসরাইলি হামলার পেছনে ব্রিটেনের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে—এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক কর্মী ও সমাজকর্মী জেরেমি করবিন। এক্স (টুইটারে) পোস্ট দিয়ে তিনি বলেছেন, ব্রিটেন ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞে সহযোগী হয়ে উঠেছে। পার্সটুডের রিপোর্ট অনুযায়ী, করবিন দাবি করেছেন, "গণহত্যায় আমাদের সরকারের ভূমিকা সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। আমি চাই, এ বিষয়ে একটি স্বাধীন, স্বচ্ছ এবং পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হোক।"

এদিকে, ট্রাম্পের শুল্ক নীতির কড়া সমালোচনা করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী অ্যালেক্স কোল। তিনি লিখেছেন, "শুল্ক যুদ্ধ মানে গর্ত খোঁড়া, যেখানে সবাই ডুবে যায়। এখানে কেউ জিততে পারে না!" ট্রাম্প প্রশাসনের অর্থনৈতিক নীতিকে ধ্বংসাত্মক হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা।

সিরিয়ায় চলমান সংঘাতের পেছনে ন্যাটোরও ভূমিকা রয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন বিশ্লেষক জ্যাকসন হিঙ্কল। এক্সে পোস্ট দিয়ে তিনি বলেন, "সিরিয়ার বেসামরিক নাগরিকদের উপর নির্বিচারে হামলা চালাচ্ছে সন্ত্রাসীরা! এর পেছনে রয়েছে ন্যাটোর প্রত্যক্ষ মদত।"

সিরিয়ার ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে তুরস্ক ও কাতারকেও কাঠগড়ায় তুলেছেন তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাইয়্যেদ মোহাম্মদ মারান্ডি। তিনি একটি ভিডিও শেয়ার করে বলেন, "এই সন্ত্রাসীরা আল-জাজিরার তথাকথিত ‘মধ্যপন্থী বিদ্রোহী’! কাতার ও এরদোগান গত ১৪ বছর ধরে সিরিয়াকে ধ্বংস করতে ব্যস্ত ছিল, কিন্তু গাজায় তারা নীরব!"

এদিকে, ইয়েমেনের জনগণের প্রতিরোধের প্রশংসা করেছেন গালেব জাওয়াদ। তিনি বলেন, "ইয়েমেনিরা ভয় পায় না! তারা আমেরিকা ও ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়তে প্রস্তুত। কিন্তু অন্য আরবরা কি এই সাহস দেখাবে?"

news