প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ওয়াশিংটন ডিসিতে ন্যাশনাল গার্ড এবং ফেডারেল এজেন্ট মোতায়েন শুরু হয়েছে। সহিংস অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে দাবি করে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলেও, শহরের মেয়র একে ‘কর্তৃত্ববাদী চাপ’ বলে সমালোচনা করেছেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আশপাশে সাঁজোয়া যান দেখা যায়। কর্মকর্তারা জানান, ৮০০ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য ও ৫০০ ফেডারেল এজেন্ট মোতায়েন করা হবে। এরই মধ্যে ছদ্মবেশী সেনারা সরকারি ভবনের সামনে ব্যারিকেড তৈরি করছে এবং টহল জোরদার করেছে।
হোয়াইট হাউসের মতে, সোমবার রাতে ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে—যার মধ্যে হত্যা, অস্ত্র অপরাধ, মাদক ব্যবসা ও বেপরোয়া গাড়ি চালনার অভিযোগ রয়েছে। এফবিআই জানিয়েছে, এসব গ্রেপ্তারের প্রায় অর্ধেকেই তাদের অংশগ্রহণ ছিল।
শহরের পুলিশ প্রধান ও মেয়র বলছেন, অবৈধ অস্ত্র সরাতে এবং নিরাপত্তা বাড়াতে সহযোগিতা জরুরি। তবে বাউসার সম্প্রদায়কে শহরের স্বায়ত্তশাসন রক্ষায় একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
এই পদক্ষেপের পেছনে লোগান সার্কেলে সশস্ত্র হামলার ঘটনা প্রভাব ফেলেছে, যা এই বছরের ১০০তম হত্যাকাণ্ড হিসেবে নথিভুক্ত। যদিও সরকারি তথ্য বলছে অপরাধ কমেছে, পুলিশ ইউনিয়ন এই পরিসংখ্যানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
