প্রয়োজনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিজেপী নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়।

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভারতে এসেছেন। তার কারণ, তিনি বিশ্বাস করেন যে আমাদের দেশ নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে নিরাপদ আছে। পশ্চিমবঙ্গ সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত দিক থেকে বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত। আমরা আশা করছি, বাংলাদেশে স্বাভাবিক অবস্থা খুব তাড়াতাড়ি ফিরবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিশ্চয়ই হস্তক্ষেপ করবেন প্রয়োজন হলে।’

মোদি ও হাসিনার সম্পর্ক

ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক বহু দিনের। দুই দেশের মধ্যে অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কও অনেক ভালো। শেখ হাসিনা মনে করেন, মোদির নেতৃত্বে ভারত অনেক নিরাপদ।

ভারত সীমান্তে সি ১৩০ এয়ারক্রাফ্ট

বাংলাদেশ থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে ভারত সীমান্তে সি ১৩০ এয়ারক্রাফ্ট ইতোমধ্যেই দেখা গিয়েছে। এই এয়ারক্রাফ্টের গতিবিধির দিকে নজর রেখেছে ভারত। সেখান থেকে ডাক এসেছে বলেও শোনা গেছে।

বিজেপি নেত্রীর মন্তব্য

বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলাদেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরবে বলে আমরা আশা করছি। প্রয়োজনে মোদি হস্তক্ষেপ করবেন।’

নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্ব

নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তিনি অনেক সাহসী নেতা। মোদি সব সময় ভারতের নিরাপত্তা ও শান্তির জন্য কাজ করেন।

বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সম্পর্ক

বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত দিক থেকে সংযুক্ত। দুই দেশের মানুষ একে অপরকে খুব ভালোবাসে।

সারসংক্ষেপ

বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য অনুযায়ী, প্রয়োজনে নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবেন। শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সম্পর্ক খুব ভালো। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।

আরো জানতে পড়ুন: প্রয়োজনে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবেন মোদি : বিজেপি নেত্রী

 


মোদি কি বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবেন?


বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, প্রয়োজনে মোদি বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবেন।


শেখ হাসিনা কেন ভারতে এসেছেন?


শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত নিরাপদ।


পশ্চিমবঙ্গ কেন বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত?


পশ্চিমবঙ্গ সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত দিক থেকে বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত।


মোদির হস্তক্ষেপ কীভাবে বাংলাদেশে সহায়তা করবে?


মোদির হস্তক্ষেপ বাংলাদেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে পারে।






news