৫৫ বছর বয়সে মরিস চ্যাং কোটিপতি ব্যবসায়ী
মরিসের বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোম্পানি এখন সাড়া ফেলে দিয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির জন্য অপরিহার্য এমন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করার আগে মরিস চ্যাং-এর কয়েক দশকের অভিজ্ঞতা ছিল। তার কাছ থেকে অন্য মধ্যবয়সী উদ্যোক্তারা কী শিখতে পারে? ফোর্বস/ওয়াল স্ট্রিড জার্নাল
তার কোম্পানির নাম হচ্ছে তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি যা সংক্ষেপে টিএসএমসি হিসেবে পরিচিত। বিশ্বের সুপার-অ্যাডভান্স সেমিকন্ডাক্টর চিপগুলির আনুমানিক ৯০ শতাংশ উৎপাদন করে এ কোম্পানিটি। যা স্মার্টফোন থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অ্যাপ্লিকেশন পর্যন্ত সবকিছুকে শক্তি দিতে ব্যবহৃত হয়।
বিশ্বের অন্যতম বড় সেমিকন্ডাক্টর প্রস্তুতকারক হয়েও মরিস ২০১৮ সালে চেয়ারম্যান পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর তিনি তাইওয়ান গবেষণা সংস্থায় যোগদান করেন।
টিএসএমসি’র গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে অ্যাপে, এনভিডিয়া এবং কুয়ালকম। কোম্পানিটি ফিনিক্স, অ্যারিজোনায় দুটি চিপ প্ল্যান্ট সহ ৪০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ করেছে। গত বছর জার্মানির ড্রেসডেনে একটি কারখানা তৈরির পরিকল্পনার কথাও ঘোষণা করে কোম্পানিটি।
এমআইটি থেকে তার মরিস চ্যাং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি নেন। পিএইচডি করেন স্ট্যানফোর্ড থেকে বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা
এনবিএস/ওডে/সি