গাজার আল-মাওয়াসির গণহত্যার পর এখনও বহু নিখোঁজ

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) প্রধান ডক্টর টেডরো আধানন গেব্রেসাস একথা বলেছেন। উত্তর গাজার নিরাপদ এলাকা ঘোষিত আল-মাওয়াসি শরণার্থী শিবিরে শনিবার ইসরায়েলের বাহিনী নৃশংস হামলা ও গণহত্যা চালায়। এতে অন্তত ৯০ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও তিন শতাধিক আহত হয়েছেন। 

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সেখানে হামলার সময় গাজার সিনিয়র হামাস কমান্ডার মুহাম্মাদ দায়িফ নিহত হয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত নন। তিনি দাবি করেন, দায়িফকে হত্যার উদ্দেশ্যেই আল-মাওয়াসিতে তাদের জঙ্গী বিমানগুলো সেখানে বিধ্বংসি মার্কিন বোমা দিয়ে সেখানে হামলা চালিয়েছিল।

হামাস, জাতিসংঘ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ওই হামলা ও গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তরাঞ্চলের গাজা সিটির আল-শাতি শরণার্থী শিবিরের মসজিদে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর হামলা চালায়। এতে অন্তত ২০ জন মুসল্লি নিহত হন।

গাজায় ৩৮২ দিন ধরে ইসরায়েলি গণহত্যা ও তান্ডব চলছে। এতে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে  ৩৮,৪৪৩জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৮৮,৪৮১ জন আহত হয়েছেন।

news