নৈতিক বিষয় তদন্তের পর স্ট্যানফোর্ড প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ

মার্ক টেসিয়ার-ল্যাভিনকে গবেষণা অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়। নিজস্ব উদ্দেশ্য সাধনে তথ্য ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগের পর ঘটনা তদন্ত করা হয়। সতন্ত্র তদন্তকারীরা তিনি সংশ্লিষ্ট ছিলেন এমন বিভিন্ন গবেষণাপত্রে ‘নিম্নমানের চর্চা’ দেখতে পেয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণার জন্য বিখ্যাত তার অন্যতম হল স্ট্যানফোর্ড। গত বুধবার এক বিবৃতিতে মার্ক টেসিয়ার-ল্যাভিন বলেন, তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার মর্যাদাপূর্ণ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের লিডারের পদ থেকে ইস্তেফা দেবেন। ৩১ আগষ্ট থেকে তা কার্যকর হবে।

 যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের খবরে কানাডার ওন্টারিও’র প্রখ্যাত নিউরোসায়েন্টিস্ট টেসিয়ার-ল্যাভিন সংশ্লিষ্ট গবেষণায় ‘ভুয়া তথ্য’ ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে সোমবার স্ট্যানফোর্ড ট্রাস্টি বোর্ড গঠিত একটি বৈজ্ঞানিক কমিশন কোন ধরণের অসাদুপায় অবলম্বনের দায় থেকে টেসিয়ার-ল্যাভিনকে অব্যাহতি প্রদান করে। তবে তারা গবেষণাপত্রগুলো পর্যালোচনায় ‘মারাত্মক ত্রুটি’ দেখতে পেয়েছে।

কমিটি তার রিপোর্টে পাঁচটি প্রাথমিক গবেষণা নিবন্ধের চারটিতেই গবেষণা তথ্যের উদ্দেশ্যপূর্ণ ব্যবহারের প্রমাণ দেখতে পেয়েছে। তবে উপসংহারে বলা হয়েছে, অসাদুপায় অবলম্বনের সময় টেসিয়ার-ল্যাভিন তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না, তিনি তার নির্দেশনা দেননি বা জানতেন না।সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা

 এনবিএস/ওডে/সি

news