ক্রমাগত মিথ্যে বলা বাইডেন কি মানসিকভাবেও সুস্থ নন?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমাগত মিথ্যে কথা বলেন যা স্বাভাবিকভাবে মেনে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের গণমাধ্যমগুলো। তার কোন ভাষণ বা বক্তব্যের পর পরই তাই সিএনএন থেকে শুরু করে শীর্ষ পর্যায়ের ফ্যাক্ট চেকাররা ব্যস্ত সময় কাটান সেটা সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে। সূত্র: সিএনএন, দ্যা নিউইয়র্ক পোস্ট, ডেইলি মেইল, দ্যা হিল

সিএনএন এর একটি শিরোনাম এরকম ‘বাইডেন মিলওয়াউকিতে রাখা বক্তব্যে নিজের অতীত সম্পর্কে তিনটি মিথ্যে কথা বলেছেন।’  

হোয়াইট হাউসের সাবেক চিকিৎসক রনি জ্যাকসন মনে করেন জো বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করার মত মানসিক ও শারিরীকভাবে সুস্থ নন।

তার মতে, বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশের প্রেসিডেন্ট মানসিকভাবে ‘ফিট’ নাহলে শুধু দেশ নয় সারাবিশ্ব শাস্তি পেয়ে থাকে।

এ বিষয়ে এই চিকিৎসক বার বার বলে আসছেন,‘তার কগনেটিভ স্ক্রিনিং টেস্ট (মানসিকভাবে সুস্থতার টেস্ট) করা উচিৎ এবং তা সবার সামনে উপস্থাপণ করা উচিৎ।’  

তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হলে বাইডেনকে মেয়াদের শেষের দিকে ওয়াকার নিয়ে হাঁটতে হবে।’ বাইডেনকে এয়ারফোর্স ওয়ান থেকে শুরু করে স্টেজে বার বার হুমরি খেয়ে পড়ে যাওয়া নিয়ে তিনি একথা বলেন।

বাইডেন একবার বলেন ঘরে আগুন লেগেছে অল্পের জন্য তার স্ত্রী রক্ষা পেয়েছেন। পরে দেখা গিয়েছে রান্নাঘরে সেবার সামন্য আগুন লাগে।

বাইডেন নিজের পড়াশুনার রেজাল্ট, স্কলারশীপসহ দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে একদম বানোয়াট অসংখ্য মিথ্যে কথা বলেছেন।  

মিথ্যে কথা বলা বাইডেনের অভ্যাস বলে লেখা হয়েছে শীর্ষ মিডিয়ায়। বলা হয় কয়েকটি ঘটনাকে একত্রে বানিয়ে বলে থাকেন বাইডেন।

তার এসব মিথ্যে আর অসংলগ্ন কথা-কাজের ভিডিও স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা

এনবিএস/ওডে/সি

news